For the electric light used to simulate moonlight, see moonlight tower.

For the electric light used to simulate moonlight, see moonlight tower. ( চাঁদের আলোকে অনুকরণ করতে ব্যবহৃত বৈদ্যুতিক আলোর জন্য, চাঁদের আলোকে দেখুন )

তার নিবন্ধ কৃত্রিম উপগ্রহ সম্পর্কে। প্রাকৃতিক উপগ্রহগুলির জন্য, এছাড়াও চাঁদের নামে পরিচিত, প্রাকৃতিক উপগ্রহ দেখুন। অন্যান্য ব্যবহারের জন্য, Satellite (disambiguation) দেখুন।

"কৃত্রিম চাঁদ" এখানে পুনঃনির্দেশিত। চাঁদের আলোকে অনুকরণ করতে ব্যবহৃত বৈদ্যুতিক আলোতে চাঁদ আলো জ্বালানো।

 Command, has been tracking objects in Earth's orbit since 1957 when the Soviet Union opened the Space Age with the launch of Sputnik I. Since then, the SSN has tracked more than 26,000 objects. The SSN currently tracks more than 8,000 man-made orbiting objects. The rest have re-entered Earth's atmosphere and disintegrated, or survived re-entry and impacted the Earth. The SSN tracks objects that are 10 centimeters in diameter or larger; those now orbiting Earth range from satellites weighing several tons to pieces of spent rocket bodies weighing only 10 pounds. About seven percent are operational satellites (i.e. ~560 satellites), the rest are space debris.[15] The United States Strategic Command is primarily interested in the active satellites, but also tracks space debris which upon reentry might otherwise be mistaken for incoming missiles.

Instead of being de-orbited, most satellites are either left in their current orbit or moved to a graveyard orbit.^[24] As of 2002, the FCC requires all geostationary satellites to commit to moving to a graveyard orbit at the end of their operational life prior to launch.^[25] In cases of uncontrolled de-orbiting, the major variable is the solar flux, and the minor variables the components and form factors of the satellite itself, and the gravitational perturbations generated by the Sun and the Moon (as well as those exercised by large mountain ranges, whether above or below sea level). The nominal breakup altitude due to aerodynamic forces and temperatures is 78 km, with a range between 72 and 84 km. Solar panels, however, are destroyed before any other component at altitudes between 90 and 95 km.^[26]

প্রথম উপগ্রহ চেষ্টা

  1957 সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তার প্রথম স্যাটেলাইট চালু করার ব্যর্থতার চেষ্টা করেছিল; তারা 1958 সালে সফল হয়েছিল।

  1969 সালে চীন প্রথম উপগ্রহটি চালু করতে ব্যর্থ হয়েছে; তারা 1970 সালে সফল হয়েছিল।

  সাদ্দাম হোসেনের নেতৃত্বে ইরাক 1989 সালে উন্নত ইরাকি গাড়ীর কক্ষপথে একটি যুদ্ধবিহীন অস্ত্রোপচারের সূচনা হয় যা পরবর্তীতে 75 কেজি প্রথম জাতীয় স্যাটেলাইট আল-তাইয়েরও তৈরি করা হয়েছিল। [52] [53]

  1995 সালে চিলি বিদেশী রকেট দ্বারা প্রথম উপগ্রহ FASAT-Alfa চালু করার চেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে; 1998 সালে তারা সফল হয়েছিল। †

  উত্তর কোরিয়া ২01২, ২009, ২01২ সালে 1২ ডিসেম্বর 2012-এ প্রথম সফল লঞ্চের সূচনা করার জন্য চেষ্টা করেছে। [54]

  লিবিয়া থেকে 1996 সাল পর্যন্ত গাদ্দাফির পতনের পর স্থগিত টেলিযোগাযোগ ও রিমোট সেন্সিং সেবা প্রদানের লক্ষ্যে নিজস্ব জাতীয় লিবাসেট স্যাটেলাইট প্রকল্পটি উন্নত করেছে [55]।

  2006 সালে বেলারুশ ব্যর্থভাবে ব্যর্থ হয়েছে